Posts
Featured Post
How to manage multiple GitHub & GitLab Accounts
- Get link
- Other Apps
Host a Website in Amazon Web Service (AWS) How to manage multiple GitHub or GitLab accounts We can communicate GitHub and GitLab Repository from our local machine by HTTPS and SSH. Suppose you have multiple GitHub or GitLab accounts and need all accounts to push and pull projects. Then it is boring to type username and password in every time. The best option is to add an SSH Key for each account then you don't need to type a username and password for every single push and pull. I am going to show the process of how to create and add an SSH key in this article. GitHub It is always good practice to see the official documentation GitHub GitLab . I am going to assume you have two user ID username1 and username2 which are registered with EmailID username1@example.com and username1@example.com in GitHub respectively. Step -1 : Creating an SSH key for username1 : ssh
💎হীরের বৃষ্টি 💎
- Get link
- Other Apps
উফফ কি গরম একটু বৃষ্টি এলে ভিজবো! আমি আবার জল বা হাইড্রোজেন মনোক্সাইড এর বৃষ্টি ফিস্টি তে ভিজতে ভালো লাগে না । উপর থেকে হীরে💎 ঝরে পড়বে তাতে ভেজার সুখ ই আলাদা। কি পরের ঝাড়া কোহিনুর মুকুটে লাগিয়ে লজ্জায় মুকুটটি খুলে বৃষ্টিতে ভিজবে হা হা । কিন্তু হীরে তো শুনেছি সবচেয়ে কঠিনতম পদার্থ তার বৃষ্টিতে ভিজলে মাথা আস্ত থাকবে? আরে আমি কি অতই বোকা ফাঁকা মাথায় ভিজবো, মাথায় হেলমেট থাকবে পরনে স্পেস সুট👩🚀 থাকবে। নাহলে ইউরেনাস এর বায়ুমণ্ডলের ওই প্রচণ্ড চাপে চুপসে গিয়ে মরে যাবো না। ও ইউরেনাসে বুঝি হীরের বৃষ্টি হয়? টা ওখানের সমুদ্রে কি জলের বদলে হীরে থাকে যে হীরের মেঘ তৈরি করে আর বৃষ্টি হয়ে ঝরে পড়ে? ইউরেনাসে জল, মিথেন, আর অ্যামোনিয়া, ইউরেনাস কঠিন কেন্দ্র আছে আর বাইরের দিকে উক্ত গ্যাসের ঘন পুরু চাদর। বাইরের নীল বা সবুজ মেঘের তলার ভিতরের দিকে বায়ুমণ্ডলের তাপমাত্রা প্রায় 2000°K(বা কম) এবং বায়ুর চাপ পৃথিবীর চাপের প্রায় 2000 গুণ । এই প্রচণ্ড চাপে আর তাপে অ্যামোনিয়া, মিথেন থেকে কার্বন পরমাণু বেরিয়ে কার্বন কার্বন এর শৃঙ্খল গঠন করে তারপর সেই শৃঙ্খল প্রচণ্ড চাপে হীরে হয়ে মৃহু মৃহু ঝরে পড়ে।
মেঘের দেশে
- Get link
- Other Apps
৩০২৫, হকিং স্টেশন,তোমরা আজ যেমন দেখছ আমাদের এই মেঘের দেশ বরাবর সেরকম কিন্তু ছিল না। আগে আমরা মানে মানুষ এরা পৃথিবীর ওপরে স্থলে থাকতাম জলেও থাকতো কেউ কেউ কিন্তু তাঁদের সংখ্যা অনেক কম ছিল ।জলে জাহাজ, স্টিমার, নৌকো, লঞ্চ ইত্যাদি চলত । আজ আমরা আমাদের এই মেঘেদের রাজ্যে থাকতে বাধ্য হয়েছি । তোমরা নিচের দিকে তাকালে আজ যে কালো বিষাক্ত ধোঁয়ার আস্তরন দেখতে পাও সেটা কিন্তু বরাবর ছিল না । কোন একদিন ঐ ওখানে সকাল বেলাতে পাখিরা কলরব করে দিন শুরু করতো তারপর সারাদিনের ব্যাস্ততা শেষে আবার কলরব করতে করতে দিন শেষের বার্তা দিয়ে উড়ে যেত। মাঝে মানুষ সহ অন্যান্য জীবেদের কার্যকলাপে পৃথিবীর ভুস্থল মুখরিত হয়ে উঠত। তখন মেঘেদের রাজ্যে কেবল উড়োজাহাজের চলাচল। কখনো কখনো রকেট নিচ থেকে মেঘের রাজ্যের বুক চীরে মহাশূন্যে উড়ে যেত। তখন আমরা কি জানতাম যে একদিন আমদের থাকতে হবে এই মেঘেদের উপর ঘরবাড়ি বানিয়ে না তখন জানতাম আমরা যেটাকে এতদিন আমাদের আশ্রয়দাতা হিসাবে আমাদের পূর্বপুরুষ রা ব্যবহার করে গেছে সেটাই আমাদের পক্ষে এক মৃত্যুপুরীর নরক হিসাবে বিবেচিত হবে। তোমরা এখান থেকে বহু দূরে হিমালয় এর প্রান্তে এখনও দেখতে পাবে কিছু উ
মানুষের সম্ভাব্য অমরত্ব লাভ
- Get link
- Other Apps
এখনকার বুদ্ধিমান ঘড়ি বা স্মার্ট ওয়াচ গুলো মানুষের হৃদ্গতি, খরচ হওয়া শক্তি বা ক্যালোরি, শরীরের তাপমাত্রা, এবং অন্যান্য কিছু শারীরিক গতিপ্রকৃতি ট্র্যাক এবং পরিমাপ করতে সক্ষম। এখন আসি এই স্মার্ট ওয়াচ কিরকম বিবর্তন ঘটতে পরে তার কোথায়। ধরা যাক রক্তের নমুনা দরকার তখন স্মার্ট ওয়াচ থেকে কিছু সময় অন্তর সুচ নেমে এসে রক্তের নমুনা নিয়ে টেস্ট করে রেকর্ড করলো সেই অনুযায়ী ঘরে থাকা মেশিন কে নির্দেশ দিলো শরীরের কি সমস্যা। ঘরের মেশিন এবং স্মার্ট ওয়াচ একটা রেডিও বা মোবাইল কানেকশন দ্বারা সর্বদা সংযুক্ত। এখন ঘরে থাকা মেশিন হলো একটা AI যার কাছে মানব ইতিহাস এর সমগ্র জ্ঞান মজুদ। এবং সেই এআই নিজে চিন্তা ভাবনা করে নতুন ধরনের ওষুধ বা ড্রাগ বা টেকনোলজি তৈরি করতে সক্ষম এখন স্মার্ট ওয়াচ থেকে পাওয়া ডেইলি রিপোর্ট অনুযায়ী সেই ব্যক্তির শরীরের জন্য কি প্রয়োজন বা ঘাটতি সেই অনুযায়ী একটি ড্রাগ তৈরি করে রাখল। লোকটি ঘরে ফিরে সেই ড্রাগ খেয়ে নিল। তাহলে তার যে অপূর্ণতা ছিল সেটা সম্পূর্ণ হয়ে গেল। এবারে শরীরের সমস্ত খুঁটিনাটি তথ্য শুধু রক্ত রিপোর্ট করেই পাওয়া সম্ভব না। তার জন্য এমআরআই কিংবা এক্সরে ইত্যাদি করতে
হারিয়ে যাওয়া কিছু সেদিনকার জিনিস
- Get link
- Other Apps
👉 ল্যান্ডফোন : ডায়াল ঘুরিয়ে অপারেটার এর থেকে নম্বর টেপা, তারপর TaTa, Reliance এর কর্ডলেস এলো। মোড়ে মোড়ে ফোন বুথ গুলো কেমন হারিয়ে গেলো। এক টাকা ফেলে ল্যান্ড ফোন গুলোও হাওয়া হয়ে গেলো। 👉 ক্যাসেট : প্রায় দশ বারো টা করে গান ভরা কাসেটগুলো আজ হারিয়ে গেছে। রিল জড়িয়ে গেলে ডেনড্রাইট দিয়ে জোর লাগানো কিংবা ক্যাসেট এর রিল খুলে পুকুরের উপর দিয়ে কিংবা এক গাছ থেকে আর এক গাছে ঝোলানো হাওয়াতে পত পত করে উড়তে আর দেখা যায় না। 👉 সাইবার ক্যাফে : গুগল, অরকুট, ফেসবুক এর সাথে পরিচয় সেই খোপ করা চেয়ার এতে বসে। 👉 সিডি, ডিভিডি : উৎসবে বা অনুষ্ঠানে সিডি ডিভিডি প্লেয়ার ভাড়া করে মুভি দেখা।আমাদের জেনারেশনে এলো আর গেলো। 👉 অরকুট : অরকুট হলো আমাদের প্রথম ডিজিটাল সোশ্যাল সাইট। কেনো যেনো বন্ধ হয়ে গেলো ফেসবুক মনে হয় অরকুট বধ করেছিল। 👉 শীল নড়া : যদিও আমার বাড়িতে আছে কিন্তু এখন এটা প্রায় নিশ্চিহ্ন। সেই শীলনড়া কাটাতে আসতো তাঁরা কেমন সুন্দর সুন্দর মাছ, পদ্মফুল এর ছবি শীল খোদাই করে লিখে দিত। 👉 রিক্সা : প্যাডেল করা রিক্সা দুয়েকটা দেখতে পাই এখনও কিন্তু সেই রেল বাস স্টেশন এতে থাকা জমজমাট রিক্সা